শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
তীব্র গরমে আলোকিত মানিকছড়ি জনকল্যাণ সংস্থার প্রশংসনীয় উদ্যোগ ফরিদপুরের দুই শহীদ পরিবারের পাশে হেফাজত নেতৃবৃন্দ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির ৭৫ নেতা বহিষ্কার ছাদ থেকে পড়ে মাদরাসাছাত্রীর মৃত্যু টানা তাপপ্রবাহে ভাঙল ৭৬ বছরের রেকর্ড তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষায় রেলওয়ে কর্মকর্তাদের ৫ নির্দেশনা ‘বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সহযোগিতা জোরদারের সুযোগ রয়েছে’  মন্দিরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তদন্তভিত্তিক বিচারের দাবি ইসলামী আন্দোলনের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া উচিত: কাদের থাইল্যান্ডের রাজা-রানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

'আমার চরিত্র সারা জীবনের অর্জন, সততা পরীক্ষার প্রয়োজন নেই'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ক্যাসিনো ও দুর্নীতি বিরোধী অভিযানের পর ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেননের নাম চলে এসেছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, আজকে আমার কর্মীদের বলে যেতে চাই, আমার সমস্ত চরিত্র সারা জীবনের অর্জন। আমি আমার জীবনে সৎ ছিলাম, সৎ আছি। আমার সততার পরীক্ষার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।

আজ শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ওয়ার্কার্স পার্টির দশম কংগ্রেস শুরু হয়েছে। কংগ্রেসে বক্তব্য দেয়ার সময় এসব কথা বলেন মেনন।

তিনি বলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে শুদ্ধি অভিযান চলছে। আজ আমি যেহেতু ঢাকা-৮ আসনের এমপি, সেই আসন ঘিরেই ক্যাসিনো নিয়ে তোলপাড়। মিথ্যা সূত্র উদ্ধৃতি দিয়ে আজকে পত্রিকায় কথা বলা হচ্ছে।

মেনন বলেন, বিএনপি-জামায়াতের সময়ে যখন দেশে মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতার উত্থান ঘটেছিল, সেই বিশেষ বাস্তবতায় স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তির সঙ্গে পার্টির ঐক্য গড়ে ওঠে। তখন রাজনৈতিক প্রয়োজনে পার্টি মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করেছিল। এটা ছিল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, কারও একক সিদ্ধান্ত নয়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশ গড়ার জন্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যের প্রয়োজন রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ১৪ দল ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। সেই বাস্তবতা এখনো শেষ হয়নি। দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু সেই উন্নয়নে দেশের সব মানুষ ভাগীদার হয়নি। কিছু মুষ্টিমেয় মানুষদের হাতে প্রচুর অর্থবিত্ত হয়েছে। তারাই অর্থ বিদেশে পাচার করছে।

ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি বলেন, দেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে। দারিদ্র্য কমেছে, শিক্ষার হার বেড়েছে। দেশ বিদ্যুৎ ও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। কিন্তু সেই উন্নয়নে দেশের সব মানুষ ভাগীদার হয়নি। কিছু মুষ্টিমেয় মানুষদের হাতে প্রচুর অর্থবিত্ত হয়েছে। তারাই দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করছে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ