বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৩ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ৮ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ইসির নতুন নির্দেশনা ইরান সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম: চীন বান্দরবানে দুর্গম পাহাড়ে অভিযানে কুকি-চিনের ৯ সদস্য গ্রেফতার আজমিরীগঞ্জে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কমিটি গঠন উদীচীর কর্মকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিব্রত: ডিএমপি অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা শিগগিরই বাস্তবায়ন : তথ্য প্রতিমন্ত্রী ইরানের হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করা নিয়ে যা বলছে সৌদি মিয়ানমারের আরও ১৩ সীমান্তরক্ষী পালিয়ে বাংলাদেশে শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে যোগদান করলেন মুফতি মকবুল হোসাইন কাসেমী খুলনায় ইসলামী ছাত্র আন্দোলন নেতার হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

কক্সবাজারে অবৈধ স্থাপনা অপসারণে কেন নির্দেশ নয়: হাইকোর্ট

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: পরিবেশগত ছাড়পত্র ও সুয়ারেজ প্ল্যান্ট ছাড়া কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা ধ্বংস ও অপসারণের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, পরিবেশ সচিব, বিমান ও পর্যটন সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, পানিসম্পদ সচিবসহ ২২জনকে আগামী তিন মাসের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

সোমবার বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) দায়ের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মুহা. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ পৃথক পৃথক রুল জারি করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মিনহাজুল হক চৌধুরী, তাকে সহযোগিতা করেন সাঈদ আহমেদ কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

পরে আইনজীবী সাঈদ আহমেদ কবির জানান, কক্সবাজার জেলা সদর, মহেশখালী, টেকনাফ, রামু, চকোরিয়া, উখিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় উন্নয়ন বহির্ভূত ও সংরক্ষিত এলাকায় অবস্থিত পাহাড়, টিলা ও বনাঞ্চল দখল থেকে রক্ষায় বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে ‍রুল জারি করেছেন আদালত।

একই সঙ্গে ১২০ কিলোমিটার সমুদ্র সৈকতের অবৈধ দখল, নির্মাণ, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক দূষণ, পৌর বর্জ্য ও ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক যত্রতত্র ফেলা বন্ধ করতে বিবাদীদের ব্যর্থতাকে কেন বৈআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি ২০১৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারির টাস্কফোর্সের সভায় কক্সবাজারের সংরক্ষিত এলাকায় ১০তলা সার্কিট হাউজ ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত কেন স্বেচ্ছাচারি ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, পরিবেশগত ছাড়পত্র ও সুয়ারেজ প্ল্যান্ট ছাড়া কক্সবাজার পৌর এলাকায় হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ, মার্কেট ও বাণিজ্যিক কাঠামো নির্মাণ এবং কক্সবাজার পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।

-এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ