বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১২ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
‘মানতিক; যুগের চাহিদার সাথে মিলে না’ এ ধরেণের কথা অযৌক্তিক: মুফতি হিফজুর রহমান দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’

বিপদসীমার উপরে ১৫ নদীর পানি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: সারাদেশে নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরো উন্নতি হয়েছে। তবে নদ-নদীর পানি কমতে থাকলেও এখনো বিপদ সীমার ওপর দিয়ে বইছে ১৫টি নদীর পানি।

দৃশ্যমান হয়ে উঠছে ক্ষতির চিত্র। দুর্গত এলাকার মানুষ ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। টাঙ্গাইল ও কুড়িগ্রামে ১০ হাজার হেক্টর জমির ফসল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বিভিন্ন এলাকায় তীব্র হচ্ছে নদী ভাঙন। সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরো উন্নতি হওয়ায় ভেসে উঠছে তলিয়ে থাকা বসতভিটা, কৃষি জমি, রাস্তাঘাট। ঘরে ফিরতে শুরু করেছে বানভাসী মানুষ।

কুড়িগ্রামে বন্যায় ক্ষতি হয়েছে ১০ হাজার হেক্টর জমির ফসল। এরমধ্যে রয়েছে আউশ ধান, পাট ও শাকসবজি। টাঙ্গাইলে ১০ হাজার ৫শ’ ৪২ হেক্টর জমির ধান, আখ, পাট, শাক-সবজিসহ বিভিন্ন ধরনের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। চড়া সুদে ঋণ নিয়ে এখন দিশেহারা কৃষকরা

জামালপুরে যমুনার তীরবর্তী ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, সরিষাবাড়ি ও মাদারগঞ্জে বন্যা দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

করতোয়া ও তিস্তার পানি আরো কমার পরও গাইবান্ধায় ঘরে ফিরতে পারেনি ১৬৫টি চরাঞ্চলের মানুষ। এছাড়া অর্ধশতাধিক এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র নদী ভাঙ্গন। বিভিন্ন এলাকায় পানি কমায় দৃশ্যমান হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি। চলতি সপ্তাহের মধ্যে উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের বন্যার পানি কমে যাওয়ার কথা জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

মুন্সীগঞ্জে পদ্মা, মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীর তীরবর্তি গ্রামগুলোতে ভাঙনে বিলীন হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। সব হারিয়ে কারো কারো ঠাঁই হয়েছে আশ্রয় কেন্দ্রে, অনেকেই বাস করছেন খোলা আকাশের নীচে।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ