বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
‘মানতিক; যুগের চাহিদার সাথে মিলে না’ এ ধরেণের কথা অযৌক্তিক: মুফতি হিফজুর রহমান দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’

ইস্তাম্বুলে চলছে আন্তর্জাতিক বইমেলা, আরবি বইয়ের উপস্থিতি বেড়েছে ৮৮%

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুজাহিদুল ইসলাম
অনুবাদক, আন্তর্জাতিক ডেস্ক

তুরস্কের ইস্তাম্বুলে চলছে ৩৭তম আন্তর্জাতিক বইমেলা। ইস্তাম্বুলের পশ্চিমে একটি সম্মেলনকেন্দ্রে এ বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে।

গত শনিবার (৪ নভেম্বর) শুরু হওয়া বইমেলা চলবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।

তুর্কি প্রকাশকসংস্হা ও তোয়াব বইমেলার তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এ-মেলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রকাশকগণ অংশগ্রহন করেছেন। এবার মেলার প্রতিপাদ্য ‘সাহিত্য, তোমার আলিঙ্গনে ধন্য মোরা’।

অতিথি দেশহিসেবে দক্ষিণ কোরিয়া মেলায় অংশ নিয়েছে। মেলার অংশ হিসেবে কোরিয়া ও তুরস্কে বইবাজার সম্প্রসারণের নিয়েও আলোচনা হবে।


দক্ষিণ কোরিয়ার স্টল

তুর্কি শিক্ষা-উপকরণের প্রসারসংক্রান্ত আলোচনায় ফিনল্যান্ড, সিংগাপুর ও এস্তোনিয়া এর প্রকাশনা সেক্টরের প্রতিনিধিরাও অংশ নিবে।

অন্যদিকে জার্মানির প্রকাশকরা ‘স্বাধীন গ্রন্হাগার প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি ও পাঠসংষ্কৃতি উন্নয়ন’ বিষয়ক একটি সভায় অংশ নিবেন।

আশা করা যাচ্ছে, বেসরকারি বিভিন্ন সংস্হার পাশাপাশি দেশবিদেশের ৮৫০ এর বেশি প্রকাশনাসংস্হা অংশ নিবে।

অপরদিকে বইমেলার ৯ দিন জুড়েই বাচ্চাদের পেইন্টিং, কবিতাবৃত্তি, মতবিনিময় ও কর্মশালায় দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক, সাহিত্যিক শিল্পী ও শিশু শিল্পীরা অংশগ্রহণ করবে।

দেশের প্রকাশনা সংস্থাগুলোর স্বাধীনতা বৃদ্ধি, প্রকাশনা সেক্টরের উন্নয়ন ও চৌর্যবৃত্তি প্রতিরোধের জন্য সচেতনতামূলক অনেক উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বইমেলায়।

তুরষ্ককে আন্তর্জাতিক প্রকাশনার একটি কেন্দ্র বানানোর ঘোষনা দিয়ে ১৯৮৫ সালে এ-প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

২০১৬ সালে ৬ লাখের বেশি দর্শনার্থী এসেছিলো এ মেলায়।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালে তুরষ্কে ৪২৬২৬ টি বই প্রকাশিত হওয়ার পর ২০১৬ সালে ২৮ ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে ৫৪৪৪৬ বই প্রকাশিত হয়।

বই প্রকাশের ক্ষেত্রে ৮৮ % বৃদ্ধি পেয়ে আরবি ভাষা ১ম ,৭৭% বৃদ্ধি পেয়ে ইংরেজি ২য়, ২৭% বৃদ্ধি পেয়ে জার্মান৩য় ও ২৫% বৃদ্ধি পেয়ে তুর্কি ৪র্থ স্হানে রয়েছে।


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ