বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’ মালয়েশিয়ার সিটি ইউনিভার্সিটিতে সম্পন্ন হলো বিয়াম'র চ্যাপ্টার কমিটি

২২০ বছর পর মিললো টিপু সুলতানের বন্দুক-তলোয়ার

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ১৭৯৮-৯৯ সালে হয়েছিল মহীশূরের চতুর্থ যুদ্ধ। পার হয়ে গেছে সোয়া দুইশ বছর। এতদিন পর পাওয়া গেল টিপু সুলতানের বন্দুক ও তলোয়ার।

মহীশূরের চতুর্থ যুদ্ধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে পরাজিত হন টিপু সুলতান। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হয়ে সেই যুদ্ধে লড়াই করেছিলেন মেজর থমাস হার্ট। সম্প্রতি থমাস হার্টের উত্তরসূরিরা চিলেকোঠার ঘর পরিষ্কার করার সময়ে ধুলো ভর্তি খবর কাগজের ভেতর এসব অস্ত্রের সন্ধান পান।

জানা যায়, পুরনো খবরের কাগজের মধ্যে লুকানো ছিল বাঘছাপওয়ালা বন্দুক ও স্বর্ণ-খচিত তলোয়ার। বাড়ির ছাদ থেকে হঠাৎ এই জিনিস পেয়ে হকচকিয়ে যায় ওই ব্রিটিশ পরিবার।

জানা গেছে, ওই বন্দুকটি টিপু সুলতানের। আর ওই তলোয়ার টিপু সুলতানের বাবা হায়দার আলির। চতুর্থ মহীশূর যুদ্ধে পরাজয়ের পর থমাস হার্ট ওই জিনিসগুলি প্রাসাদ থেকে নিয়ে চলে গিয়েছিলেন ইংল্যান্ডে। তারপর সেগুলিকে রেখে দিয়েছিলেন নিজের বাড়িতে। ২২০ বছর পর সেগুলি খুঁজে পেলেন থমাসের উত্তরসূরিরা।

উল্লেখ্য, চলতি মাসের শেষের দিকে নিলামে তোলা হবে টিপু সুলতানের ওই বন্দুক ও তলোয়ার। অ্যাটর্নি ক্রিব লিমিটেড নামের এক নিলাম সংস্থার কর্ণধার বলেছেন, এটি একটি অভাবনীয় আবিষ্কার। ২২০ বছর ধরে এই প্রত্নত্বাত্তিক সামগ্রীগুলো অবহেলায় পড়েছিল।

টিপু সুলতান (জন্ম: ২০ নভেম্বর, ১৭৫০ - মৃত্যু: ৪ মে, ১৭৯৯) ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা। তিনি একজন বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তাঁর শৌর্যবীর্যের কারণে শের-ই-মহীশূর (মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতামাকীতার জন্য ভারতের বীরপুত্র বলা হয়।

আরআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ