সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
চট্টগ্রামে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ ০৫ মে শাপলা চত্বরে গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে:ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ‘অখণ্ড ভারত’ মতবাদ এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি ৫ মে ২০১৩: কী ঘটেছিল সেদিন ঢাকায়? আসুন, শাপলা হত্যার বিচার দাবিতে সোচ্চার হই মহাসমাবেশ পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে হেফাজত নেতারা মাওলানা বুস্তানবীর ইন্তেকাল উম্মাহর জন্য বিশাল ক্ষতি: দেওবন্দের মুহতামিম রানীগঞ্জে জমিয়তের সঙ্গে সৈয়দ তামিম আহমদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ঘোড়ায় চড়ে হজ করতে এলেন চার ইউরোপীয় মুসলিম! প্রত্যাহার হচ্ছে হেফাজতের দুই শতাধিক মামলা, প্রক্রিয়া শুরু

ইরাকের ইরবিলে সর্বপ্রথম মানুষের বসবাস শুরু হয়: নাসা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রোকন হারুন
আওয়ার ইসলাম

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা ইনস্টিটিউট ‘নাসা’ ইরাকের ঐতিহাসিক দুর্গ ‘ইরবিল’কে পৃথিবীর সর্বপ্রথম মানবগোষ্ঠীর বসবাসের জায়গা হিসেবে ঘোষণা করেছে। ইরাকের ঐতিহাসিক ইরবিল দুর্গটি ছয় হাজার বছরের পুরনো বলে ধারণা করা হয়।

নাসার ফেসবুকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পাহাড়ের চূড়ায় লিখিত একটি ইতিহাস পাওয়া যায়। তাতে লেখা আছে ‘মিসো পটোমিয়ামের ইরবিল দুর্গটি’ সব চাইতে পুরাতন সভ্যতার কেন্দ্রবিন্দু।

মহাকাশ গবেষণা ইনস্টিটিউট নাসার অবসাইটে ‘ইরবিল দুর্গ’-এর একটি ছবি ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর আপলোড করা হয়। সে পোস্টে লেখা ছিল, এই স্থান হজরত ঈসা আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মগ্রহণের অনেক পূর্ব থেকে আবাদ হয়ে আসছিল।

নাসার রিপোর্ট অনুসারে চেঙ্গিসখান তার রাজত্ব বিস্তৃত করার জন্য বিশাল একটি এলাকা দখল করেছিলেন। উছমানি খিলাফত ও ইউরোপীয় এবং এশিয়ান দেশগুলিতে ৬০০ বছর ধরে শাসন করেছিল। এতে ইরবিল দুর্গও অন্তর্ভুক্ত ছিল। যা বর্তমানে ইরাকের প্রদেশ কুর্দিস্তানে অবস্থিত।

ইউনাইটেড নেশন্স ইনস্টিটিউট অফ সাইন্স অ্যান্ড কালচার 'ইউনেস্কো' ও ২০১৪ সালে ইরবিল দুর্গ’কে ঐতিহাসিক মানবজাতীর আদি-ঐতিহ্য হিসাবে ঘোষণা করেছে।

আরএম/

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ