বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ।। ৫ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
পাঠ্যপুস্তকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে স্মার্ট জেনারেশন সৃষ্টি সম্ভব নয়: শিক্ষামন্ত্রী বিচ্ছিন্নভাবে দে‌শের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই : সেনা প্রধান স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করব : স্বাস্থ্যমন্ত্রী যাত্রাবাড়ীতে দুই বাসের মাঝে পড়ে ট্রাফিক কনস্টেবল আহত আ.লীগের মন্ত্রী-এমপির আত্মীয়দের উপজেলা নির্বাচনে নিষেধাজ্ঞা; অমান্য করলে ব্যবস্থা ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর পরামর্শ -‘ফারেগিন কার সঙ্গে পরামর্শ করবে’ ঢাকায় চালু হলো চীনা ভিসা সেন্টার ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য পদ দেওয়া নিয়ে ভোট শুক্রবার ৬ দিনের সফরে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী ‘কে কার আত্মীয়, তা দেখবে না নির্বাচন কমিশন’

মেয়াদোত্তীর্ণ ও নকল ওষুধ চিনবেন যেভাবে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রকিব মুহাম্মদ: রাজধানীর ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের উপপরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার।

সোমবার সকালে ফার্মগেটের খামারবাড়িতে আ. কা. মু গিয়াস উদ্দিন মিলকী মিলনায়তনে ‘বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার এ কথা বলেন।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের উপপরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, আমাদের নিয়মিত বাজার তদারকির করি। এই বাজার তদারকির গত ৬ মাসের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, রাজধানীর প্রায় ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে।

সুস্থ থাকার জন্য আমার ওষধ নিয়ে থাকি কিন্তু বতমানে কিছু নকল ওষুধ বাজারে আসার ফলে সাধারন মানুষ নানা রকমের সম্যসার মুখে পড়ে থাকে । কোনটি আসোল আর কোনটি নকল ওষধ চেনা যায় না । আসুন জেনে রাখি কিভাবে নকল ওষধ চিনবো !

ওষুধের মোড়ক: ওষুধ কেনার আগে প্রথমেই (বিশেষ করে বোতলজাত ওষুধের ক্ষেত্রে) দেখে নিন সিলের কোথাও কোনো সমস্যা আছে কিনা। ওষুধের ক্ষেত্রে প্যাকেজিং দেখে নিতে হবে। বানান, রং, আগে যদি সেই ওষুধ কিনে থাকেন, তার সঙ্গে মোড়কটি মিলিয়ে নিতে হবে কোনো সংশয় হলেই।

মেয়াদোত্তীর্ণ: ওষুধ কেনার সময় সবচেয়ে বেশির নজর দিতে হবে ওষুধের মেয়াদের দিকে। কারণ মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ হতে পারে মৃত্যুর কারণ।

ভাঙা অংশ: ওষুধের কোথাও কোনো ভাঙা অংশ রয়েছে কিনা, গুঁড়ো ওষুধ হলে, অতিরিক্ত পরিমাণে দেয়া রয়েছে কিনা-সেগুলো মিলিয়ে নিতে হবে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে।

ক্রিস্টাল: ওষুধটি ক্রিস্টালের (কেলাসাকার) মতো হলে, সে ক্ষেত্রে আগের কেনা ওষুধের মতোই কঠিন বা নরম কিনা, কোথাও ফোলা অংশ বা দাগ রয়েছে কিনা-এগুলোও খতিয়ে দেখে নেয়া প্রয়োজন।

দাম হেরফের: ওষুধের দাম অসম্ভব বেশি বা কম হলে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া জরুরি। ওষুধ ক্ষতিকারক বা জাল কিনা, না অন্য কোনো কারণে দাম বেড়েছে বা কমেছে কিনা, তা দেখতে হবে। কারণ ভেজাল ওষুধেই সবচেয়ে বেশি দামের হেরফের হয়।

চিকিৎসকের পরামর্শ: ওষুধ খাওয়ার পর আচমকা শরীর খারাপ হলে বা অ্যালার্জি হলে বা কোনো রকম অসুবিধা হলে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্রয়োজনে সেই ওষুধ খাওয়া বন্ধ করুন।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ