বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ।। ১১ বৈশাখ ১৪৩১ ।। ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

শিরোনাম :
‘মানতিক; যুগের চাহিদার সাথে মিলে না’ এ ধরেণের কথা অযৌক্তিক: মুফতি হিফজুর রহমান দাওরায়ে হাদিসের ফলাফল নজরে সানীর আবেদনের সময় বাকি ৩ দিন  বৃষ্টি প্রার্থনায় জামিয়াতুল আবরার রাহমানিয়ায় ‘সালাতুল ইস্তিসকা’  আদায় হাসপাতালে সৌদি বাদশাহ সালমান সোস্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত পাঠ্য তালিকার সাথে বেফাকের পাঠ্য তালিকার সম্পর্ক নেই: বেফাক সৈয়দপুরে তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষ, ‘হিটস্ট্রোকে’ ১ জনের মৃত্যু স্বর্ণের দাম আরও কমলো, ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৫১ টাকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান ইরান-পাকিস্তানের ঢাবিতে বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিস্কা’র অনুমতি দেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ‘বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়’

বাবরি মসজিদের জমি নিতে রাজি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: বাবরি মসজিদ নিয়ে আদালতের নির্দেশ মেনে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড।

সূত্রমতে জানা যায়, গত শুক্রবার আদালতের নির্দেশে মুসলিম সমাজ সম্মতি জানিয়েছে বলে সংবাদ প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘জি নিউজ’। গত বছর ৯ নভেম্বর বাবরি মসজিদের জমি বিতর্কে ঐতিহাসিক রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায়ে বলা হয়, মসজিদের ২ দশমিক ৭৭ একর বিতর্কিত জমিতেই তৈরি হবে রাম মন্দির। পাশাপাশি অযোধ্যার মধ্যেই বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য ৫ একর জমি দেওয়া হবে মুসলিম পক্ষকে।

এ নিয়ে মুসলিম সমাজের আপত্তি থাকলেও শেষপর্যন্ত তা মেনে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশ সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড। অযোধ্যা থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে রৌনাই টাউনশিপের মধ্যে ধান্নিপুর গ্রামে দেওয়া হয়েছে ওই ৫ একর জমি। সম্মতি জানানোর বিষয়ে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জমি নিতে অস্বীকার করার এখতিয়ার বোর্ডের নেই। কারণ তা হলে তা আদালত অবমাননার শামিল হতো।

ওই জমি কীভাবে ব্যবহার করা হবে তা নিয়ে বিভিন্ন মত উঠে আসছে। কেউ কেউ বলছেন ওই জায়গায় স্কুল তৈরি করা হোক। কেউ বলছেন হাসপাতাল হোক। তবে এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ২৪ ফেব্রুয়ারি বোর্ডের বৈঠকে।

উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় মুঘল সম্রাট বাবরের সেনাপতি মীর বাকি ১৫২৮ সালে বাবরি মসজিদ তৈরি করেন। ১৬ শতকের বাবরি মসজিদটি নিয়ে কয়েক দশক ধরেই বিরোধে জড়িয়ে আছে ভারতের হিন্দু ও মুসলমানরা।

হিন্দুদের বিশ্বাস, তাদের দেবতা রাম ওখানে জন্ম নিয়েছে। ১৯৯২ সালে কট্টর হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলে উত্তেজনা দেখা দেয়। তখন দাঙ্গায় দুই হাজারের বেশি লোক নিহত হন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ