সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ ‘২৫ মার্চের কালরাতকেও হার মানিয়েছে শাপলা চত্বরের গণহত্যা’ কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিতে হবে : স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন সংক্ষুব্ধ মুফতি ফয়জুল করীম, আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা মেয়র পদ নিয়ে মুফতি ফয়জুল করীমের মামলা খারিজ ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ: নিহত-১, আহত-৪০ চট্টগ্রামে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ ৫ মে শাপলা চত্বরে গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে: ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ‘অখণ্ড ভারত’ মতবাদ এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

যে শেষ নবি মানে না, হাদিসকে স্বীকার করে না সে মুসলিম নয়: আল্লামা আবুল কাসেম নোমানি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম ভারতের জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ ও মজলিসে তাহফফুজে খাতমে নবুবত কানপুরের উদ্যোগে আয়োজিত সম্মেলনের সভাপতির বক্তব্যে দারুল উলূম দেওবন্দের মুহতামিম মাওলানা মুফতি আবুল কাসিম নোমানি বলেন, যে শেষ নবি মানে না, হাদিসকে স্বীকার করে না সে মুসলিম নয়।

আজ মঙ্গলবার উত্তর প্রদেশের কানপুরে এ মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ মহা সম্মেলনের সহ-সভাপতি ছিলেন, মাওলানা আমিনুল হক আবদুল্লাহ কাসমি। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দারুল উলূম দেওবন্দের নায়েবে মাহতামিম, জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, দেওবন্দের শুরা সদস্য শাইখুল হাদিস আল্লামা আশরাফ আলী হারদুই। মাওলানা পীর জুলফিকার আহমদ নকশবন্দী খলিফাসহ দেশের হাজার হাজার নেতৃস্থানীয় আলেম ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন।

আল্লামা আবুল কাসেম নোমানি বলেন, নবুয়াত রক্ষা করা ও হাদিস সংরক্ষণ উভয়ই অপরিহার্য। একে অপরের জন্য বাধ্যতামূলক, উভয়ইটি একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। নবি মুহাম্মদের মর্যাদা অনেক অনেক বেশি। মহানবি সা.-এর মর্যাদা আমাদের দ্বীন, ধর্ম ও ইমানের মর্যাদা কী?

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নবুওয়াতের পর যেমন নবুওয়াতের দরজা বন্ধ হয়ে গেছে, তেমনি নবীর মর্যাদাও কিয়ামত পর্যন্ত দিন দিন বাড়তেই থাকবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী, তার কাজ ও কথাবার্তাকে হাদিস বলে।

রাসুল সা. এর মর্যাদা দিন দিন বেড়েই চলবে। এটা কমবে না কোনোদিন ইনশাআল্লাহ। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো যারা রাসুলের হাদিস অস্বীকার করে, তারা মুসলিমই থাকবে না। রাসুলের হাদিস অস্বীকার করা মানে রাসুলকে অস্বীকার করা।

আজও কিছু লোক হাদিসের কর্তৃত্বকে ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করে। তাদের মতে, রাসূল সা. এর মর্যাদা কেবল একজন রাসুল অর্থাৎ আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেয়া তার দায়িত্ব। কিন্তু এই বিশ্বাস ও ধারণা পবিত্র কুরআন ও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণীর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কুরআন আমাদের এই আদেশ দিয়েছে “রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের যা আদেশ করেন তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাক। আল্লাহ তায়ালা যে হুকুম দিয়েছেন, তা হল আল্লাহর হুকুম এবং তিনি যে জিনিসগুলো হারাম করেছেন সেগুলোই আল্লাহ হারাম করেছেন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ