মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫ ।। ২৩ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৮ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
"শাপলা গণহত্যার বিচার দ্রুত নিশ্চিতের আহ্বান ছাত্র জমিয়ত ঢাকা মহানগরের" ওয়াকফ পিটিশনের শুনানি স্থগিত রাখল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট গাজার শিশুদের জন্য ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিক হচ্ছে পোপের গাড়ি গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই পৃথিবীর একমাত্র মসজিদ যার নাম আল্লাহ নিজেই রাখেন নতুন ভূমি আইনে যে অপরাধ গুলো করলে ৭ বছরের কারাদণ্ড জি-মেইল ব্যবহারকারীদের জন্য বড় বিপদ! বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ যারা ফ্যাসিস্টকে ফেরাতে চান তাদের তালিকা শিবিরের কাছে রয়েছে: জাহিদুল ইসলাম "হামাস থেকে মুক্তির পর ইসরায়েলে ধর্ষণের শিকার শেম" পুতিনের আমন্ত্রণে রাশিয়া যাচ্ছেন শি জিনপিং, ট্রাম্পের কপালে চিন্তার ভাঁজ!

মুফতি রফি উসমানির ইন্তেকালে বেফাক সভাপতি আল্লামা মাহমুদুল হাসানের শোক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পাকিস্তানের মুফতিয়ে আজম, দারুল উলুম করাচির মুহতামিম, মুফতি শফী রহ. সাহেবজাদা মুফতি রফি উসমানির ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকের সভাপতি, হায়াতুল উলিয়ার চেয়ারম্যান সুহিউসসুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান।

আজ শুক্রবার আওয়ার ইসলামে পাঠানো এক শোকবার্তায় আল্লামা মাহমুদুল হাসান বলেন, মুফতি রফি উসমানি খুব উঁচুমানের আলেম, ফকিহ ছিলেন। লেখালেখি গবেষণা ও গ্রন্থ রচনায় তার ব্যাপক ভূমিকা আছে। তিনি মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আলেম। তিনি পাকিস্তানের আলেমদের অভিভাবক ছিলেন। তার মৃত্যুেতে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ একজন রাহবার হারালো।
আল্লাহ তায়ালা তার নিয়মাল বদল দান করুন।

আল্লামা মাহমুদুল হাসান আরও বলেন, তিনি পাকিস্তান বেফাকের সভাপতি মুফতি তকি উসমানি হাফি. এর বড় ভাই।
ব্যক্তিগতভাবে তার সঙ্গে আমার গভীর সম্পর্ক ও মহব্বত ছিলো। আমাদের যাত্রাবাড়ী মাদরাসাও একাধিকবার এসেছেন। ছাত্র শিক্ষকদের উদ্দেশ্য নসিহত করেছেন। আজ তার বিদায়ে শূন্যতা অনুভব করেছি। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। আমিন।

আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ৯.২৫ মিনিটের দিকে তিনি ইন্তিকাল করেন। পাকিস্তানের মেসেজ টিভি বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মুফতি মুহাম্মদ রফি উসমানি জন্ম ১৯৩৬। পাকিস্তানের একজন প্রখ্যাত ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি পকিস্তানের প্রাক্তন গ্রান্ড মুফতি, দারুল উলুম করাচীর প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ শফী উসমানি (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) এর সন্তান।

তিনি পাকিস্তানের গ্রান্ড মুফতি ও পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় বিদ্যাপিঠ দারুল উলুম করাচীর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন।

তিনি বিখ্যাত দুই ইসলামী ব্যক্তিত্ব মুফতি মুহাম্মাদ তাকি উসমানি ও মাওলানা ওয়ালি রাজির ভাই। এছাড়াও তিনি জামিয়াতুল উলামা, ইউ এস এ -এর একজন সন্মানিত সদস্যও ছিলেন।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ