শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ।। ২০ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ২ রবিউস সানি ১৪৪৬

শিরোনাম :
সাবেক মন্ত্রীরা কীভাবে পালাচ্ছে, অন্তর্বর্তী সরকারকে দেখার আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি চাঁদপুরের বেলায়েতনগরে নূরানী মুয়াল্লিম প্রশিক্ষণ কোর্স ২০ অক্টোবর বন্যা পরিস্থিতি: বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিল আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন খুনিদের  নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার দাবিসহ ৭ দফা সংস্কার প্রস্তাবনা ইসলামী আন্দোলনের ফ্যাসিবাদী সরকারের অনিয়মে ইসলামিক ফাউন্ডেশন হারিয়েছে ঐতিহ্য ও স্বকীয়তা সনদের স্বীকৃতির কার্যকারিতা বাস্তবায়নে সকলের মতামতের প্রাধান্য চায় কওমী তরুন প্রজন্ম প্রশাসনে আওয়ামী লীগ ও স্বৈরাচারের দোসরদের সরিয়ে ফেলতে হবে: সংলাপে বিএনপি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ গ্রেফতার সংলাপে কিছু মৌলিক বিষয়ে সংস্কার নিয়ে কথা বলেছি : জামায়াত আমির ভারতে বিশ্বনবীকে নিয়ে অবমাননার প্রতিবাদে দৌলতপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মতবিনিময়ে কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছাত্রদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার মতবিনিময়ে উপস্থিত ছিলেন কওমি শিক্ষার্থীরাও

|| হাসান আল মাহমুদ ||

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস-এর সঙ্গে ছাত্রদের মতবিনিময়ে কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দলও উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন যিমামুল হক, বেলাল আহমাদ চৌধুরী, রফিকুল ইসলাম আইনী, সানাউল্লাহ খান এবং জামিল সিদ্দিকী।

আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি কার্যালয়ে বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, বন-পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ফরিদা আখতার, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং  যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মতবিনিময়ে ঢাবি, জবি, জাবি, ইস্ট ওয়েস্ট, নর্থ সাউথ, এআইইউবি, প্রাইভেট-জাতীয় প্রায় সকল ভার্সিটির প্রতিনিধি শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এতে কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসাবে উক্ত ৫ জন শিক্ষার্থীও ছিলেন।

কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি দলের সদস্য যিমামুল হক আওয়ার ইসলামকে জানান, ‘মূল ব্যানার ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। আমরা কওমি মাদরাসা থেকে প্রতিনিধি হিসাবে ৫ জন গিয়েছিলাম।

সেখানে আমাদের মূল দাবি ছিল তিনটা —

এক. ১৩ সাল ও ২১ সালে হেফাজতে ইসলামের যত শিক্ষার্থী, নেতা-কর্মী নিহত হয়েছে, তাদের হত্যাকারীদের বিচার করা।

দুই. কওমি সনদের স্বীকৃতির বাস্তবায়ন করা।

তিন. আন্দোলনে আহত ছাত্রদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা।

যিমাম জানান, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের ব্যাপারে তো হবেই, তাই আমরা আমাদের বিষয়গুলোও জানিয়েছিলাম।

কেএল/হাআমা/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ