সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
চট্টগ্রামে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ ০৫ মে শাপলা চত্বরে গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করতে হবে:ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ ‘অখণ্ড ভারত’ মতবাদ এই অঞ্চলের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি ৫ মে ২০১৩: কী ঘটেছিল সেদিন ঢাকায়? আসুন, শাপলা হত্যার বিচার দাবিতে সোচ্চার হই মহাসমাবেশ পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে হেফাজত নেতারা মাওলানা বুস্তানবীর ইন্তেকাল উম্মাহর জন্য বিশাল ক্ষতি: দেওবন্দের মুহতামিম রানীগঞ্জে জমিয়তের সঙ্গে সৈয়দ তামিম আহমদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ঘোড়ায় চড়ে হজ করতে এলেন চার ইউরোপীয় মুসলিম! প্রত্যাহার হচ্ছে হেফাজতের দুই শতাধিক মামলা, প্রক্রিয়া শুরু

‘ইজতেমায় হামলাকারীদের মাত্র একজন গ্রেপ্তার, বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে বিলম্ব কেন?’

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

নেত্রকোণা জেলা প্রতিনিধি:

১৭ ডিসেম্বর'২৪ ইং ভোর রাতে টঙ্গী পবিত্র বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সাদ অনুসারী সন্ত্রাসীদের হামলায় চার মুসল্লী শহীদ ও শতাধিক মুসল্লী আহত হওয়ায় বিচার দাবিতে অদ্য ২৩/ ১২/২৪ ইং (সোমবার) বাদ জোহর নেত্রকোণার হেফাজত চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নেত্রকোনা জেলা শাখা।

বিক্ষোভ মিছিলটি হেফাজত তত্বর থেকে শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক অতিক্রম করে ডিসি অফিসের সামনে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

মিছিল পরবর্তী সমাবেশে মাওলানা আবুল কাসেম ও মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম এর সভাপতিত্বে হাফেজ মাওলানা মাজহারুল ইসলাম ও মাওলানা আবু সায়েম খান ও মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান এর পরিচালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন: মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম, মুফতি তাহের কাসেমী, মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা আসাদুর রহমান আকন্দ, মাওলানা আবু সায়েম খান, মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা ইউনুস (নেত্রকোণা) ও মাওলানা জাহিদুল ইছলাম প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, বিগত ১৭ ডিসেম্বরের পর মামলা হওয়ার পরেও এখন পর্যন্ত মাওলানা সাদ অনুসারী সন্ত্রাসীদের মাত্র একজন গ্রেপ্তার হয়েছে, বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না কেন ?

বক্তারা বলেন, জনতা উত্তেজিত হয়ে গেলে কঠিন কর্মসূচি দেওয়ার আগেই গ্রেফতার করুন। দেশের মানুষকে শান্ত করুন।

বক্তারা আরও বলেন, সাদপন্থী সন্ত্রাসীরা এখনো কোন দুঃসাহসে সংবাদ সম্মেলন করে তা বোধগম্য নয়।’

বক্তারা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলেন, ভন্ড সাদের সন্ত্রাস বাহিনীদের বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। সন্ত্রাসীদের কাউকে নেত্রকোণায় থাকতে দেওয়া যাবে না। নেত্রকোণার কোন মসজিদে কার্যক্রম করতে পারবে না। যেখানেই সন্ত্রাসীদের পাওয়া যাবে, পাল্টা আক্রমণ করা যাবে না। তবে প্রতিহত করতে হবে।

বক্তারা জেলা ডিসি বরাবর স্মারকলিপি দিয়ে দোয়ার মাধ্যমে উক্ত সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ