বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫ ।। ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ১০ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ভারতীয় মুসলিম নেতারা হিন্দুত্ববাদী প্রকল্পের আস্থা অর্জন করতে পারবেন কি? ‘আল্লামা সুলতান যওক নদভীর স্মৃতি নতুন প্রজন্মকে আলোকিত করবে’ পাক-ভারত যুদ্ধ : ঈমানের লড়াই না ভূখণ্ডের দ্বন্দ্ব? ‘নারী কমিশন ইস্যুতে বিতর্ক জিইয়ে রাখা সরকারের উচিত হচ্ছে না’ ভারত-পাকিস্তান সংঘাত – শান্তির শেষ সুযোগ কি ইসলামাবাদের হাতে? পাকিস্তানে নয়, মোদি নিজের ওপরই হামলাটা করলেন নতুন আমিরে গতি ফিরেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসে! দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শহীদ একজন সিলেটী  ভারত তাদের নিকৃষ্টতা বিশ্বের সামনে উন্মোচন করে দিয়েছে: আল্লামা তাকী উসমানী ভারত ও পাকিস্তান উভয় দেশকে সংযত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জমিয়ত মহাসচিব

কারাগার থেকে বের হয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

সাড়ে তিন মাস কারাবন্দি থাকার পর মুক্তি পেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিজয় না আসা পর্যন্ত গণতন্ত্র ফেরানোর চলমান আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। 

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান মির্জা ফখরুল। এরপর সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। 

বিএনপি মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের জনগণ গণতন্ত্রের জন্য, ভোটের অধিকারের জন্য, ভাতের অধিকারের জন্য সবসময় সংগ্রাম করেছে, লড়াই করেছে। ইনশাআল্লাহ এই সংগ্রামে তারা জয়ী হবে।

মির্জা ফখরুলের মুক্তির ৪ মিনিট পর একই কারাগার থেকে ছাড়া পান দলটির স্থায়ী কমিটির

মুক্তি পাওয়ার পর তিনি বলেন, ওরা রাষ্ট্র শক্তিকে কব্জা করে ক্ষমতা দখল করেছে, বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা নির্বাচনে নৈতিকভাবে জনগণের কাছে পরাজিত হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা বলতে চাই, গণতন্ত্রের আন্দোলন অটুট থাকবে। যতদিন দেশে গণতন্ত্র ফেরত না আসবে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার না আসবে ততদিন এই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা তাইফুল ইসলাম টিপু, শামীমুর রহমান শামীম, নিপুণ রায় চৌধুরী, ফরহাদ হোসেন আজাদ, সাবেক সাংসদ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম, ইসরাফিল খসরু চৌধুরী, শায়রুল কবির খানসহ অনেক নেতাকর্মী।

কারাগার থেকে মুক্তির সময় বিএনপি মহাসচিবকে আনতে যান তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম এবং বিএনপি মহাসচিবের একান্ত সহকারী ইউনুস আলী।

গত ২৯ অক্টোবর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে এবং ২ নভেম্বর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। পরে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ