সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে হাইআতুল উলয়ার প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ লাল কেল্লার মালিকানা চেয়ে মোগল সম্রাটের ‘বংশধরের’ দাবি খারিজ ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সেনানীদের ভীত-সন্ত্রস্ত করার হীন অপচেষ্টা রুখে দিতে হবে’ শাপলায় শহীদদের স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশের দাবি ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক আজ ৫ই মে ঐতিহাসিক গণহত্যা দিবস: আমাদের চোখ খুলবে কবে? স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ ‘২৫ মার্চের কালরাতকেও হার মানিয়েছে শাপলা চত্বরের গণহত্যা’ কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিতে হবে : স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন

কখন চুপ থাকবেন?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ওমর ফাইয়ায: জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে কথা বলতে হয়। কিন্তু জীবনের কিছু ক্ষেত্রে কথা বলা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, জীবনে অনেক সময় এমনও আসে যখন কথা না বলাটা তার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

কথা বলতে বলতে কখন থেমে যেতে হয়, কখন চুপ থাকতে হয় তা জানাটা ভীষণ প্রয়োজন। কথা না বলা এমন মুহূর্ত জীবনে হাজার রকম। এখানে আমরা শুধু কয়েকটি উল্লেখ করছি।

১. কোনো বিষয়ে যথাযথভাবে জানা না থাকলে চুপ করে থাকাই উত্তম, অযথা তর্ক মানুষের দৃষ্টিতে আপনার সম্মান কমিয়ে দেবে।

২. প্রিয় মানুষকে সব অপ্রিয় সত্য বলতে নেই। আপনার একটু চুপ থাকাতে কারও মুখের হাসিটি বেঁচে থাকলে ক্ষতি কি!

৩. অলোচনায় আপনার কথা অপ্রয়োজনীয় মনে করা হচ্ছে বুঝতে পারলে চুপ হয়ে যান। যেচে নিজের মত দিতে যাবেন না।

৪. চুপ করে থাকাটাও মাঝে মাঝে আপনি উপভোগ করতে পারেন। মানুষের কথা ফুরিয়ে যেতেই পারে। জোর করে কথা বলতে হবে এমন তো কেউ মাথার দিব্যি দেয়নি।

৫. প্রতিবাদ করা ভাল। তবে পরিস্থিতি বিচার করে। কোনো জায়গায় যদি মনে হয় প্রতিবাদ করলে আপনাকে অপমানিত হতে হবে, লাভও কিছু হবে না, তখন চুপ থাকাই ভালো।

৬. মন খারাপ থাকলে কথা কম বলুন, একেবারে চুপ করেও থাকতে পারেন। কারো সঙ্গেও আপনি অকারণে খারাপ ব্যবহার করে ফেলতে পারেন। আর তার জন্য আপনাকে পরে পস্তাতে হতে পারে।

হাফেজ জাফর; টুুপির সঙ্গে যার জীবন

-আরআর


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ