সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ধর্ম উপদেষ্টার সঙ্গে হাইআতুল উলয়ার প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ লাল কেল্লার মালিকানা চেয়ে মোগল সম্রাটের ‘বংশধরের’ দাবি খারিজ ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সেনানীদের ভীত-সন্ত্রস্ত করার হীন অপচেষ্টা রুখে দিতে হবে’ শাপলায় শহীদদের স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশের দাবি ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক আজ ৫ই মে ঐতিহাসিক গণহত্যা দিবস: আমাদের চোখ খুলবে কবে? স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ ‘২৫ মার্চের কালরাতকেও হার মানিয়েছে শাপলা চত্বরের গণহত্যা’ কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিতে হবে : স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন

ইতিহাস কোলে ঐতিহাসিক খান মুহাম্মদ মসজিদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম: মসজিদের শহর ঢাকায় ঐতিহাসিক মসজিদগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লালবাগ কেল্লা মসজিদ’। লালবাগ কেল্লা থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত একটি প্রাচীন নিদর্শন, যা ‘খান মুহাম্মদ মৃধা মসজিদ’। ইসলামি ইতিহাস কোলে নিয়ে আজ দাঁড়িয়ে আছে এ মসজিদটি।

ধারণা করা হয়, ১৭০৪-১৭০৫ খ্রিস্টাব্দে খান মুহাম্মদ মৃধা নামের ব্যক্তি এই মসজিদের পরিকল্পনা ও স্থাপন করেন। এর নকশা অনেকটা লালবাগ কেল্লার মতো এবং রং লাল।

সুসজ্জিত বাগানবিশিষ্ট এই মসজিদের রয়েছে তিনটি বড় গম্বুজ ও চারটি ছোট গম্বুজ। মসজিদটির উত্তর থেকে দক্ষিণে দৈর্ঘ্য ৩৮.১০ মিটার এবং পূর্ব থেকে পশ্চিমে দৈর্ঘ্য ২৮.৯৬ মিটার। এর উচ্চতা নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত ৫.১৮ মিটার।

দ্বিতলবিশিষ্ট এই মসজিদে এখনো মুসল্লিরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। শুধু দ্বিতীয় তলাতেই নামাজ পড়া হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেক মানুষ এই মসজিদ দেখতে আসেন।

লালবাগ কেল্লায় আসা বিদেশি পর্যটকের অনেকেই খান মুহাম্মদ মৃধা মসজিদটিও দর্শন করে যান। চাইলে আপনিও একবার এই ঐতিহ্যবাহী মসজিদ দেখে আসতে পারেন। তো, চলুন না রোজায় দেখে আসি খান মুহাম্মদ মৃধার প্রাচীন মসজিদটি।

যেভাবে যাবেন
ঢাকার শাহবাগ থেকে রিকশাযোগে যেতে পারেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে পলাশীর মোড় দিয়ে লালবাগ কেল্লা, তার পরেই খান মুহাম্মদ মসজিদ।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ