শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আধার, বিশ্বমানের বাংলাদেশি আলেম চলে গেলেন আল্লামা সুলতান যওক নদভী এবার চা বাগানে ছবি তোলার সময় দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ কর্মকর্তাদের মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন : প্রেস সচিব গাজায় ত্রাণ বহনকারী জাহাজে ইসরায়েলের হামলা কাশ্মীর হামলার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী: হেফাজতে ইসলাম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুতের নির্দেশ হেফাজতের মহাসমাবেশ সফল করতে সাভারে মোটর সাইকেল শোডাউন

আন্তর্জাতিক আদালতে আমেরিকার শাস্তি হওয়া উচিৎ: মাওলানা ইউনুছ আহমাদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, পশ্চিমা সভ্যতার সবচেয়ে বড় পাপ ইজরাইলের কারণে গোটা মধ্যপ্রাচ্য অগ্নিগর্ভ হয়ে আছে। সভ্যতার এই উৎকর্ষতার কালেই সবচেয়ে নির্মম গণহত্যা দেখতে হয়েছে বিশ্ববাসীকে। হাজার হাজার শিশু ও নারী-পুরুষ হত্যার ঘটনায় আমেরিকা যেভাবে সহায়তা করেছে তাতে আন্তর্জাতিক আদালতে আমেরিকার শাস্তি হওয়া উচিৎ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যে বিবেকবোধের পরিচয় দিয়েছে তার সামান্যতমও দেখাতে পারে নাই যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।

গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব বলেন, সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজ্জা নিয়ে যে ভয়ংকর পরিকল্পনার কথা বলেছে তা কোন সুস্থ্য মানুষ চিন্তা করতে পারে না। ট্রাম্পের পরিকল্পনার অসারতা এতোটাই পরিস্কার যে, তার অপরাধের দোসর পশ্চিমারাও এই চিন্তাকে আমলে নিতে পারছে না। আমরাও তার উদ্ভট চিন্তাকে বিবেচনায় নিচ্ছি না। তবে, সভ্যতার এই কালে কোন একটা জনগোষ্টি ও জনপদ নিয়ে এই ধরণের অসভ্য পরিকল্পনার কথা বলা স্পষ্টত মানবাধিকারের বিরুদ্ধে অপরাধ। মানুষকে মানবেতর বিবেচনা করার গুরুতর অপরাধ।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এহেন অপরাধের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সতর্কবার্তা জানিয়ে রাখছে। গাজা নিয়ে এহেন কোন পদক্ষেপের পরিণতি সামাল দেয়ার সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের থাকবে না। কারণ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রাকৃতিক কারণেই দীর্ঘদিন করা যায় না।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনে করে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের মতো দায়িত্বশীল পদে থেকে কথা-বার্তায় সতর্ক হওয়া উচিৎ। যা ইচ্ছা তাই বলা থেকে বিরত থাকা উচিৎ এবং অবশ্যই মানবাধিকার ও ফিলিস্তিনের মানুষের অলঙ্ঘনীয় অধিকারের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা উচিৎ।

হাআমা/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ