শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ২০ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আধার, বিশ্বমানের বাংলাদেশি আলেম চলে গেলেন আল্লামা সুলতান যওক নদভী এবার চা বাগানে ছবি তোলার সময় দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ কর্মকর্তাদের মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন : প্রেস সচিব গাজায় ত্রাণ বহনকারী জাহাজে ইসরায়েলের হামলা কাশ্মীর হামলার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী: হেফাজতে ইসলাম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুতের নির্দেশ হেফাজতের মহাসমাবেশ সফল করতে সাভারে মোটর সাইকেল শোডাউন

গুলিস্তানে পাগল নাচলেও ২০ হাজার মানুষ হয় : তথ্যমন্ত্রী


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি আজকে ঢাকায় সমাবেশ করছে। দুই কোটি মানুষের শহর ঢাকা। বিএনপি নয়াপল্টনের সামনে ৫০ হাজার মানুষ জড়ো করে বলেন যে, বিশাল সমাবেশ। গুলিস্তানে পাগল নাচলেও ২০ হাজার মানুষ হয়। শনিবার (২৮ অক্টোবর) চট্টগ্রামের অনোয়ারার কোরিয়ান ইপিজেঠের মাঠে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগহ আয়োজিত জনসভায় এসব কথা বলেন।

টানেল উদ্বোধন উপলক্ষে এই জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি কয়েকদিন পরপর কর্মসূচি দেন। কয়েকদিন দেন হাঁটা কর্মসূচি, বসা কর্মসূচি, কয়েকদিন দেখি দৌড় কর্মসূচি। আবার কয়েকদিন পরে হয়তোবা হামাগুড়ি কর্মসূচি দেবে। তারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি করলে আমাদের কোনো কথা নেই। সরকার, প্রশাসন বিএনপিকে সহযোগিতা করছে। সরকার চাইলে আপনাদেরকে অনুমতি না দিলেও পারত। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন আওয়ামী লীগ সমাবেশ করতে চাইলেও বিএনপি অনুমতি দেয়নি। আপনারা আমাদেরকে লাঠিপেটা করেছেন। আমরা সমাবেশের অনুমতি দিয়েছি। এটাকে দুর্বলতা ভাববেন না। যদি ভাবেন তাহলে ভুল করবেন। আপনারা যদি কোনো গন্ডগোল করতে চান তাহলে কঠোর হস্তে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মোকাবিলা করা হবে। সন্ত্রাসীদের ঢাকা শহর থেকে বিতাড়িত করা হবে।

হাছান মামুদ বলেন, আজকে জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশ। দেখে যান এখানে কত মানুষ হয়েছে। আমরা অনেক ধৈর্য ধরেছি। এ দেশে গণতন্ত্র নিয়ে ছিনিমিনি করতে দেওয়া হবে না।

এর আগে শনিবার ১১টা ৪০ মিনিটে টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে টানেলের উদ্বোধন করেন তিনি। এরপর সেখানে মোনাজাত করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর আনুষ্ঠানিকতা শেষে বেলা ১১টা ৪৯ মিনিটি পতেঙ্গা প্রান্ত দিয়ে টানেলে ওঠেন। এরপর টানেল দিয়ে আনোয়ারা প্রান্তে আসেন। সেখানে গিয়ে দুপুর ১২টার দিকে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে টোল আদায় করেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর তিনি স্মারক নোট ও ডাক টিকিট উন্মোচন করেন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ